Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব

[১]         রানী হর্ষমূখী :

            বালিয়াকান্দির জাবরকোল গ্রামের প্রভাবশালী জমিদার ছিলেন মধু নারায়ন সান্যাল ও কালী নারায়ন সান্যাল। মধূ সান্যাল  তার নিজ অংশ জার্ডেন ইস্কনার এর নিকট বিক্রয় করেন। জার্ডেন ইস্কনার বালিয়াকান্দিতে নীলকুঠি স্থাপনকরেন।  জার্ডেন ইস্কিনার সাহেব নীলকুঠিসহ তার সম্পত্তি পাইকপাড়া রাজাদের নিকট বিক্রয় করেন। এর পর থেকে বালিয়াকান্দিতে রানী হর্ষমূখী দাসীর জমিদারী পত্তন। জমিদারী প্রথা উচ্ছেদের আগ পর্যন্ত বালিয়াকান্দিতে তিনি জমিদারী করেন।

 

[২]        সুরেন্দ্র মোহন চক্রবর্তী :

            সুরেন্দ্র মোহন চক্রবর্তী বালিয়াকান্দির নলিয়া গ্রামের সম্ভান্ত হিন্দু পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি নলিয়ার প্রভাবশালী জমিদার হিসাবে সমধিক পরিচিত ছিলেন। তিনি তার বাবা শ্যামামোহন চক্রবর্তী নামে ১৯০১ সালে নলিয়া শ্যামামোহন এম ই স্কুল  প্রতিষ্ঠা করেন। উক্ত স্কুলটি পরবর্তীতে ১৯৩৪ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নলিয়া শ্যামামোহন ইনষ্টিটিউশন হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে। সমাজ সেবার অবদানের জন্য বৃটিশ সরকার তাকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করেন।

 

[৩]        সৈয়দ মীর আলী আহম্মেদ :

            বালিয়াকান্দি উপজেলার পদমদী গ্রামের মীর আলী আহম্মেদ জন্ম গ্রহন করেন। তিনি পদমদী সৈয়দ বংশের প্রথম সরকারী চাকুরীজীবি। তিনি ২২ থানার দারোগা ছিল।

 

[৪]        সৈয়দ মীর আলী আশরাফ খান বাহাদুর :

            সৈয়দ মীর আলী আশরাফ খান বাহাদুর বালিয়াকান্দি থানার পদমদী গ্রামে সম্ভান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি ডেপুটি কালেক্টর ছিলেন। ঢাকার মানওয়ার চর ক্রয় করে জমিদারী লাভ করেন। কোম্পানী বাহাদুর হতে তিনি খান বাহাদুর খেতাব অর্জন করেন। মীর আলী আশরাফ খান বাহাদুর তার জমিদরী ১৫৭ নং কালেক্টরী তৌজির ১৪ আনা অংশ জন কল্যানে ওয়াকফ করে দেন।

 

[৫]        নবাব সৈয়দ মীর মোহম্মদ আলী :

            সৈয়দ মীর মোহম্মদ আলী বালিয়াকান্দি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের পদমদী গ্রামের এক সম্ভান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।  তিনি ১৮৩০ সাল থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত ডাকসাইটে নবাব ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়াতে ১৮৩৫ সালে নওয়াব হাই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এটিই বাংলাদেশের প্রথম এবং উপমহাদেশের দ্বিতীয় হাই স্কুল। ১৮৪০ সালে তিনি নিজ গ্রাম পদমদীতে একটি ইংলিশ বাংলা স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এটাই বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার প্রথম স্কুল। বিষাদ সিন্ধু খ্যাত মীর মশাররফ হোসেন উক্ত স্কুলের ছাত্র ছিলেন। ১৮৭৭ সালে গঠিত ন্যাশনাল মহামেডান এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম ছিলেন।

 

[৬]        মীর মশাররফ হোসেন :

            মীর মশাররফ হোসেন ১৯৪৭ সালে ১৩ নভেম্বর কুষ্ঠিয়ার লাহিরী পাড়ায় (নানা বাড়ী) জন্ম গ্রহন করেন। মীর মশাররফ হোসেনের দাদা মীর ইব্রাহীমের পৈত্রিক নিবাস রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের পদমদী গ্রামে। তিনি ছিলেন নবাব পরিবারের সন্তান। একাধারে ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রবদ্ধিক। স্কুল জীবন কাটে প্রথমে কুষ্টিয়ায় পরে পদমদী এবং শেষে কৃষ্ণনগরে। জগমোহন নদীর পাঠশালা, কুমারখালীর ইংরেজী বিদ্যালয়, পদমদীর নবাব স্কুল ও কৃষ্ণনগরে কলেজিয়েট স্কুলে অধ্যয়ন করেন। জীবনের অধিকাংশ ব্যয় হয় পদমদীর নবাব ষ্টেটে চাকুরী করে। এর মধ্যে ১৮৮৫ তে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার এষ্টেটের ম্যানেজার হয়ে দেলদুয়ারে আগমন করেন। জমদিার পরিবারের সাথে মনোমালিন্য হওয়ায় এবং স্থানীয় কর্মচারীদের সংগে বিবাদের কারনে টাঙ্গাইল ছেড়ে লাহিরী পাড়ায় প্রত্যাবর্তন করেন। এর পর ভাগ্যান্বেষণে বগুরা, কলিকাতা এবং সর্বশেষ পদমদীতে যাতায়াত। ১৯০৩ থেকে ১৯০৯ পর্যন্ত কলিকাতায় অবস্থান করেন। এ সময় কলকাতার সংবাদ প্রভাকর ও কুমারখালীর গ্রামবার্তা প্রকাশিকা পত্রিকার মফস্বল সাংবাদিকের দায়িত্ব পালন করেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হলো জমিদার দর্পন, বিষাদ সিন্ধু ইত্যাদি। শেষ জীবন তিনি পদমদীতে কাটান। ১৯১১ সালে তার মৃত্যুর পর পদমদীতেই তাকে সমাধিস্থ করা হয়।

 

[৭]        সাহ্ সাদুল্লা :

            সাহ সাদুল্লা মীর মশাররফ হোসেনের পূর্ব পুরুষ। মীরের বর্ণনায় ‘জগৎ বিখ্যাত বোগদাদ নগর হতে তাপস প্রবন সাহ সাদুল্লা ভ্রমন করতে করতে ভারতবর্ষ,  ভারতবর্ষ ভ্রমন করতে করতে বঙ্গদেশ, বঙ্গদেশ ভ্রমন করতে করতে অধুনায়তন ফরিদপুরের অন্তর্গত সেকাড়া গ্রামে উপস্থিত হন। তার সময়কাল ১৫০০ শতকের মাঝামাঝি। তিনি লিখেছেন সৈয়দ সাদুল্লাহ একা আসেন নাই। তার সাথে বিস্তর লোক ছিল। তার বর্ণনায় শুধু শিষ্য সেবকের কথাই নাই, রজক, নরসুন্দর পর্যন্ত ছিল। সাদুল্লাহর পূর্ববঙ্গে আসার দুটি কারন ছিল - এক সাদুল্লাহ ইচ্ছা ধর্ম প্রচার, দুই তার পিতার সন্ধান করা। সাদুল্লাহর পিতা ছিলেন সাহ পাহলেয়ানের গুরু। সেকাড়াতে সাহ পাছলেয়ানের অবস্থানের কথা জানতে পেরে তার পিতার খোজ করা যাবে এবং ইসলামের প্রচারও সম্ভব হবে এসব উদ্দেশ্য নিযে তিনি সেকাড়ায় আগমন করেন। সাহ সাদুল্লা আর ফিরে নাই। সাহ পাহলেয়ানের মেয়ের সাথে তার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এবং সেকাড়াতেই থেকে যান। সাদুল্লারই বংশীয় মীর মশাররফ হোসেন এবং এ কাহিনী তার রচিত , আমি কে? নিবদ্ধে উল্লেখ আছে, সাহ সাদুল্লা ও তাদের শিষ্যবর্গের প্রভাবে এ অঞ্চলে ইসলামের প্রসার ঘটে।

 

[৮]        আহম্মদ আলী মৃধা :

            আহম্মদ  আলী মৃধা বহরপুর গ্রামের এক সাধারন মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। নিজ প্রতিভা, অধ্যবসায় আর দৃঢ় মননশক্তির দ্বারা তিনি রাজবাড়ীতে বিশিষ্ট আইনজীবি এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বে পরিনত হন। রাজবাড়ী টাউন মক্তবের পূর্ব পাশে অবস্থিত নিজ বাসায় সুদীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন। আহম্মদ আলী মৃধা জয়েন্ট বেঙ্গল পার্লামেন্ট এর সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি একবার পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য ছিলেন।  রাজনীতির ক্ষেত্রে তিনি মোহন মিয়া, তমিজ উদ্দিন খান, খান বাহাদুর ইউসুফ হোসেন চৌধুরীর সহযোগী ছিলেন। অত্র অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মুসলিম সমাজের শিক্ষা দীক্ষা, কাজে কর্মে উদ্ধুদ্ধ করণে আহম্মদ আলী মৃধা বিশেষ ভূমিকা রেখে গেছেন। বৃটিশ ভারতে মুসলিম সম্প্রদায় নানাভাবে পিছিয়ে পড়ে। শ্রেনী বিন্যাসে  তাদের অবস্থান থাকে নিম্নে। হিন্দু সম্প্রদায়ের এ সময় সমাজের কর্তৃত্ব করে। মুসলিম সম্প্রদায়ের জাগারণের আহম্মদ আলী মৃধা কাজ করে গেছেন। মুসলমান যে কেউ তার নিকট যেকোন ব্যপারে সাহায্যচাইতে গেলে তাকেতিনি আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে নিজের পায়ে দাড়াতে বলতেন। বিভিন্ন রকম কাজ করে উৎপাদন ও আর্থিক উন্নতির জন্য উপদেশ দিতেন। তার পুত্রদের মধ্যে আহম্মদ মোর্তজা [মর্জি] আমেরিকায় ‘নাসার’ সম্পাদক। কন্যা নাসিম বানু বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ছিলেন।

 

[৯]        স্বামী সমাধি প্রকাশ আরন্য :

            সাধক পুরুষ নরেশ চন্দ্র চট্টপাধ্যার স্বামী সমাধি প্রকাশ আরন্য ১৮৮৫ খ্রিঃ জন্ম তগ্রহন করেন বালিয়াকান্দি নলিয়া গ্রামে। তিনি বালিয়াকান্দি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন। ভাববাদী মন ও ঈশ্বর চেতনায় বিভোর ছাত্র জীবনে বরিশাল জেলার খেজুর তলায় ‘ পাগল চাদ’ নামক সাধুর সংর্স্পসে আসেন। নরেশ চন্দ্র তার কাছে দীক্ষা গ্রহন করেন। শিক্ষকতার ভিতর একনিষ্ট সাধক জীবন যাপন করতেন। তিনি পরশ মনি, বিদ্যালয় প্রথমিক ধর্ম শিক্ষা ,জাতি কথা, জগবন্ধু দর্শন, পল্লী বোধনোন্ন সমস্যা ইত্যাদি বহু গ্রন্থ রচনা করেন। সমাধিনগর আর্য্যসংঘ বিদ্যামন্দির এর প্রতিষ্ঠাতা তিনি। তারই কীর্ত্তি বুকে নিয়ে স্রোতস্বিনী গড়াই তীরে দাড়িয়ে আছে আর্য্যসংঘ ধাম। ১৯৮৫ সালের ১৩ অক্টাবর এই মহাপ্রান ইহলোক ত্যাগ করেন।

 

[১০]       প্রিন্সিপ্যাল কেতাব উদ্দিন আহম্মেদ :

            রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি থানার নিশ্চিন্তপুরত গ্রামের অমর সন্তান প্রিন্সিপ্যাল কেতাব উদ্দিন আহম্মেদ। তিনি রাজবাড়ী জেলার তৃতীয় ব্যক্তি যিনি অতি সফলতার সাথে দর্শন সাস্ত্রে এম,এ পাশ করেন। তিনি ছিলেন অতি জেদী পুরুষ। একবার কোন কারনে ইংরেজ সেপাহীদের সাথে তার বাকবিতন্ডা হয় এবং তাদের অস্ত্র কেড়ে রাখেন। পড়ে গোড়া সেপাই এসে তাকে গুলি করলে তিনি লাফ দিয়ে গুলির মুখ থেকে পালিয়ে যান প্রিন্সিপ্যাল কেতাব উদ্দিন জাতীয় অধ্যাপক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফের সহপাঠী ছিলেন। পরে তিনি ময়মনসিংহ, করেটিয়া ও শেরপুরে অধ্যাপক ও অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি শেরপুর কলেজের প্রতিষ্ঠাতা। প্রিন্সিপ্যাল কেতাব উদ্দিন যুদ্ধের সময় তার এক মেধাবী পুত্রকে হারান। দার্শনিক দৃষ্টি সম্পন্ন আর প্রাকৃতিক জীবনের প্রতি আকৃষ্ট প্রিন্সিপ্যাল কেতাব উদ্দিন আহম্মদ শেষ জীবনে নিশ্চিন্তপুর ফিরে আসেন এবং সমাজ সেবায় আত্মনিয়োগ করেন। তার ন্ত্রী শিক্ষা বিভাগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দেশের সেবা করে চলেছেন।  জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি বালিয়াকান্দি কলেজের রেক্টরের দায়িত্ব পালন করেন।

 

[১১]       অধ্যাপক বিজয় চন্দ্র মজুমদার :

            অধ্যাপক বিজয় চন্দ্র মজুমদার বালিয়াকান্দি খালকুলা গ্রামে ১৮৬১ খ্রিঃ ২৭ অক্টোবর জন্ম গ্রহন করেন। তিনি কবি, সাহিত্যিক, ভাষাবিদ ও প্রত্নতাত্নিক, নৃ-তত্ত্ব , ইতিহাস , সংস্কৃতি, পালি, তামিল, তেলেগু ভাষার বুৎপত্তি অর্জন করেন। তিনি আইন পাস করার পর আইন ব্যবসা শুরু করেন। উড়িষ্যার দেশীয় রাজ্যে সমপুরের রাজার আইন উপদেষ্টা ছিলেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃ-তাত্ত্বিক বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি যুগোজূজা, প্রাচীন সভ্যতা, জীবন বানী ইত্যাদির গ্রন্থ রচনা করেন। ১৯৪২ সালের ৩০ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যু বরন করেন।

 

[১২]       প্রফেসর ডঃ ফকীর আব্দুর রশীদ :

            রাজবাড়ী জেলার সাহিত্যে কর্মে ডঃ ফকীর আব্দুর রশীদ বিশেষ ব্যক্তিত্ব। ১৯৯৮ সালে বাংলা একাডেমী প্রকাশিত দেশের সাহিত্য ব্যক্তিদের নামের তালিকা তিনি তার সাহিত্য কর্ম দ্বারা স্থান করে নিয়েছেন। তার সাহিত্য কর্ম বিভিন্ন মূখী। তিনি ষাটের দশকের প্রথমে রাজবাড়ী থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক ‘চন্দনা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। ডঃ ফকীর আব্দুর রশীদ এর জন্ম স্থান দক্ষিণবাড়ী গ্রামে। তিনি একাধারে শিক্ষক, সাহিত্যিক, কবি, গবেষক। তার রচিত ‘সুফী দর্শন’ দেশে বিশেষ ভাবে সমাদৃত। তার গ্রন্থের সংখ্যা দশেরও অধিক। তিনি সুফী দর্শনের উপর গবেষণার জন্য পি এইচ ডি ডিগ্রী প্রাপ্ত হন। তিনি মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ডঃ ফকীর আব্দুর রশীদ বর্তমানে বাংলা একাডেমী কর্তৃক বিভিন্ন জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইহিহাস রচনা প্রকল্পের রাজবাড়ী জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনার দায়িত্ব প্রাপ্ত লেখক।

[১৩]        জনাব মো: শাহজাহান আলী মোল্লা

           জনাব মো: শাহজাহান আলী মোল্লা রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। বর্তমানে তিনি সরকারের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি তুখোর মেধাবী হিসেবে এলাকায় ব্যপক পরিচিত ছিলেন। বালিয়াকান্দি উপজেলাধীন রাজধরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি প্রথম অষ্টম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি প্রাপ্ত হন। বালিয়াকান্দি উপজেলার বহু জনসেবামূলক কল্যানকর কাজে এ মহান ব্যাক্তির অবদান রয়েছে।